1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. yoyorabby11@gmail.com : Munna Islam : Munna Islam
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
ইরানের নির্বাচন: সবচেয়ে বেশি ভোট পেতে পারেন সংস্কারবাদী মাসুদ - NEWSTVBANGLA
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

ইরানের নির্বাচন: সবচেয়ে বেশি ভোট পেতে পারেন সংস্কারবাদী মাসুদ

প্রতিনিধি

হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর ৪০ দিন পর আজ শুক্রবার ইরানে হচ্ছে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই নির্বাচনে সংস্কারবাদী প্রার্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান সর্বোচ্চ ভোট পেতে পারেন। ‘প্রাইভেট রিপাবলিকান গার্ড পোলিংয়ে’ উঠে এসেছে এ তথ্য।

যদিও এই তথ্যটি জনসাধারণের জন্য প্রকাশ হয়নি। তবে এটির ফলাফলটি দেখেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডেল ইস্ট আই। এতে দেখা গেছে মাসুদ পেজেশকিয়ান পেতে পারেন ৩৭ শতাংশ ভোট। এরফলে নির্বাচনে যদি রানঅফে গড়ায় তাহলে সেখানে তার জয়ের সম্ভাবনা বাড়বে।

ইরানের এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যেসব প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের মধ্যে মাসুদই একমাত্র সংস্কারবাদী ব্যক্তি। বাকিরা ইসলামিক রক্ষণশীল মনোভাবাপন্ন।

রক্ষণশীল প্রার্থীদের মধ্য থেকেই কেউ যেন প্রেসিডেন্ট হতে পারেন সেজন্য তাদের এক হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে আসছেন রক্ষণশীল নেতারা। কিন্তু তা সত্ত্বেও মোহাম্মদ বাকের কালিবাফ এবং সাঈদ জালিলি নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছেন। যা রক্ষণশীলদের ভোট ব্যাংকের ক্ষতি করছে।

এরমধ্যে অবশ্য আলী রেজা জাকানি এবং আমীর হোসেন কাজী জাদেহ নামের দুই প্রার্থী নির্বাচন থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

মাসদাদের ফেরদৌসী বিশ্ববিদ্যালয়ের চালানো একটি জরিপে দেখা গেছে মাসুদ ৪২ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট পাবেন।

ইরানের সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে একজন প্রার্থীকে মোট ভোটের ৫০ শতাংশ ভোট পেতে হবে। কেউ যদি এই ‘ম্যাজিক ফিগার’ স্পর্শ করতে না পারেন তাহলে নির্বাচন গড়াবে দ্বিতীয় ধাপে। যা রানঅফ নামে পরিচিত।

এই রানঅফে লড়বেন নির্বাচনের প্রথম ধাপে সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া প্রার্থীরা।

জরিপে উঠে এসেছে, নির্বাচন রানঅফে গড়ালে সেখানেও সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে মাসুদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

২০২১ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। কিন্তু গত ২০ এপ্রিল হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় আকস্মিক মৃত্যু হয় তার। এরপর সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ৫০ দিনের মধ্যে নতুন নির্বাচন আয়োজন করে ইরান।

ইব্রাহিম রাইসি যখন প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন তখন সংস্কারবাদী এবং শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বীদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এরফলে তার জয় অনেকটা নিশ্চিতই হয়ে গিয়েছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট