1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
প্রধানমন্ত্রী আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান - NEWSTVBANGLA
রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ১০:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
হাজারীবাগে ছিনতাইয়ে জড়িত ৪ জন দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হাওর এলাকায় মাটি ভরাট করে আর কোনো রাস্তা হবে না : শেখ হাসিনা মৃত্যুর আগে চক্ষুদান করে গেলেন আকবর খান রনো ২০২৫ সাল নাগাদ জাতিসংঘ মিশন প্রত্যাহার করে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইরাক পৃথিবীতে শুক্রবার দুই দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর ঝড়ের আঘাত যে পরিকল্পনা হোক, সেটা পরিবেশবান্ধব হতে হবে : প্রধানমন্ত্রী কনস্টেবলের চাকরি দেবে বলে টাকা আদায় পুলিশ বরখাস্ত সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আইএসইউ উপাচার্যের শ্রদ্ধা

প্রধানমন্ত্রী আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান

অনলাইন ডেস্ক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের প্রতি সকল প্রকার আগ্রাসন ও নৃশংসতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কারণ টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত স্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তা। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই সব ধরনের আগ্রাসন এবং নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলতে হবে এবং যুদ্ধকে ‘না’ বলতে হবে। বাংলাদেশ জাতিসংঘ মহাসচিবের ‘নিউ এজেন্ডা ফর পিস’-কে সমর্থন করে।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে থাইল্যান্ডে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে (ইউএনসিসি) এসক্যাপ হলে এশিয়া ও প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন। তিনি সমস্ত যুদ্ধ, আগ্রাসন ও নৃশংসতা বন্ধ করার জন্য বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, গাজায় হামলা শুধুমাত্র হতাহত বিশেষ করে নারী ও শিশুদের হতাহতের সংখ্যা বাড়াচ্ছে, কিন্তু আলোচনা শান্তি আনতে পারে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘ফিলিস্তিনে যুদ্ধ এবং গণহত্যা চলছে। এটা বন্ধ করতে হবে। যুদ্ধ কোনো সমাধান আনতে পারে না।’

এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা তাঁর উদ্যোগ ও শাসনামলে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ‘পার্বত্য শান্তি চুক্তি’র কথা উল্লেখ করেন যা জনগণের মধ্যে শান্তি ফিরিয়ে এনেছিল। ‘আমাদের অবশ্যই আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আঞ্চলিক বিরোধ ও উত্তেজনা নিষ্পত্তি করতে হবে,’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সর্বোপরি জাতীয় সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখ-তার প্রতি আমাদের পারস্পরিক সম্মান দেখাতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে থাইল্যান্ডে ছয় দিনের সরকারি দ্বিপাক্ষিক এবং বহুপাক্ষিক সফরে ২৪ এপ্রিল এখানে এসেছেন। ২৯ এপ্রিল সকালে তাঁর ব্যাংকক ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট