1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
কমিউনিটি ক্লিনিক : গ্রামীণ নারী-শিশু চিকিৎসাসেবার নির্ভরতার প্রতীক - NEWSTVBANGLA
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও সঠিক দিক নির্দেশনায় সুখী ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে একসাথে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় চুয়েট বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ মান্দায় পহেলা বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে ক্রীড়া প্রতিযোগীতা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত গাজায় ২০ জনকে জীবন্ত কবর দেওয়ার অভিযোগ গণকবর থেকে মরদেহ উদ্ধার করছেন উদ্ধারকারীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে গাজায় গণকবরের বিষয়ে ইসরায়েলের কাছে ‘জবাব’ চেয়েছে হোয়াইট হাউস মিয়ানমার বর্ডারগার্ড পুলিশ বিজিপি ও সেনা বাহিনীর ২৮৮ সদস্যকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ গোলাবারুদসহ মূল সামরিক সরবরাহ দ্রুত ইউক্রেনে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র গরমে মারা গেলেই কি হিট স্ট্রোক? শুধু চাকরির পেছনে না ছুটে উদ্যোক্তা হতে তরুণদের প্রতি আহ্বান: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

কমিউনিটি ক্লিনিক : গ্রামীণ নারী-শিশু চিকিৎসাসেবার নির্ভরতার প্রতীক

প্রতিনিধি

কুমিল্লার প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে কমিউনিটি ক্লিনিক। গ্রামীণ নারী ও শিশুদের চিকিৎসাসেবার ভরসাস্থল হয়ে উঠেছে  জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গড়ে ওঠা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো । সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে ডায়রিয়া কিংবা অন্যান্য অসুখ হলেও এসব ক্লিনিকে ছুটে যান তারা। একদম হাতের কাছে এসব চিকিৎসাসেবার সুযোগ পেয়ে তারা অত্যন্ত খুশি। কমিউনিটি কিনিকগুলো এখন হয়ে উঠেছে স্বাস্থ্য  সেবার নির্ভরতার প্রতীক।

কুমিল্লার ৪৮৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক গ্রামীন জনগোষ্ঠীর শতভাগ স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের এখন আর অপ-চিকিৎসার শিকার হয়ে অকালে প্রাণ দিতে হচ্ছে না। তাই এই অঞ্চলের প্রায় কয়েক লাখ বাসিন্দার প্রাণ বাঁচাচ্ছে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো। বর্তমান সরকারের উদ্যোগে এসব কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হওয়ায় গ্রামাঞ্চলের মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত হয়েছে। কুমিল্লায় কমিউনিটি ক্লিনিকের সুফল ভোগ করছেন প্রান্তিক পর্যায়ের অবহেলিত নারী, শিশু ও কিশোরীরা। এসব ক্লিনিকের মাধ্যমে মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা, প্রজনন স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা সেবা, টিকাদান কর্মসূচি, পুষ্টি, স্বাস্থ্যশিক্ষা, পরামর্শসহ বিভিন্ন সেবা গ্রহণ করেন প্রান্তিক পর্যায়ের জনগণ।
কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,  জেলার ১৭টি উপজেলায় গ্রাম পর্যায়ে ৪৮৪টি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। ক্লিনিকগুলোতে প্রাথমিক চিকিৎসা ছাড়াও স্বাস্থ্য-শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক পরামর্শ দেওয়া হয়। এজন্য প্রতিটি ক্লিনিকে একজন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার, একজন স্বাস্থ্য সহকারী ও একজন পরিবার পরিকল্পনা সহকারী দায়িত্ব পালন করেন। এরমধ্যে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার সপ্তাহে ৬ দিন, স্বাস্থ্য সহকারী ৩ দিন এবং পরিবার-পরিকল্পনা সহকারী ৩ দিন দায়িত্ব পালন করেন। প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা নিতে আসা লোকজনকে সরকারিভাবে সরবরাহকৃত ২৭ থেকে ৩২ ধরনের ওষুধ দেওয়া হয় বিনামূল্যে। বর্তমানে কুমিল্লায় ৪৮৪টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে থাকেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কর্মীদের নিয়মিত উপস্থিতি, ওষুধের পর্যাপ্ত সরবরাহ আর পরিচ্ছন্ন পরিবেশের কারণে  জেলার কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। নিজ এলাকাতেই প্রাথমিক চিকিৎসা পেয়ে খুশি এলাকাবাসী। গ্রামের হতদরিদ্র মহিলা, শিশু ও কিশোরীরা এখন হাতের কাছে স্বাস্থ্যসেবা নিচ্ছেন।
কুমিল্লা চান্দিনার বরকইট এলাকায় পিহর কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রতি মাসে প্রায় ১ হাজার তিনশ’ নারী-পুরুষ ও শিশু চিকিৎসা নেয়। সেবার মান নিয়ে সন্তুষ্ট এলাকাবাসী। মধ্যমতলা এলাকার আমেনা বেগম (৭০)। তার স্বামী নেই। বুকে ব্যাথা, সর্দী ও কাশিতে ভুগছেন দীর্ঘদিন। অবশেষে পিহর কমিউনিটি ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে ভালো আছেন তিনি। আনোয়ারা বেগম (৫২) চোখে সমস্য ছিলো বহুদিন। কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে তাকে। পরবর্তিতে ক্লিনিকের সহায়তায় উন্নত চিকিৎসার জন্য কুমিল্লা রেফার করা হয়েছে তাকে। শুধু আমেনা বেগম, আনোয়ারা বেগম নয়, এমন অনেক অসহায় নারী এখান থেকে চিকিৎসা নিয়ে বর্তমানে সুস্থ আছেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে এলাকার ৯৫ শতাংশ লোক সেবা নেয়। ক্লিনিকগুলো বাড়ির কাছাকাছি হওয়ায় এবং বিনামূল্যে সাধারণ  রোগের ওষুধ পাওয়া যায় বলে দিন দিন সেবা গ্রহীতার সংখ্যা বাড়ছে। জেলার বিভিন্ন কমিউনিটি ক্লিনিক ঘুরে জানা যায়, এখানে সার্বিক প্রজনন স্বাস্থ্য পরিচর্যার আওতায় গর্ভবতী মহিলাদের প্রসব পূর্ব প্রতিষেধক টিকাদানসহ প্রসব পরবর্তী নবজাতকের সেবা, সময়মত যক্ষ্মা, ডিপথেরিয়া, হুপিং কফ, পোলিও, ধনুষ্টংকার, হাম, হেপাটাইটিস-বি, নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক টিকা দেয়াসহ শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা দেয়া হয় এই কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে। জনগণের জন্য বিশেষ করে মহিলা ও শিশুদের অপুষ্টি দূরীকরণের জন্য ফলপ্রসূ ব্যবস্থা গ্রহণ ও সেবা প্রদান করা হয় এই ক্লিনিক থেকেই। তাছাড়া, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মা, কুষ্ঠ, কালাজ্বর, ডায়রিয়াসহ অন্যান্য সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এবং সেগুলোর সীমিত চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে। সাধারণ জখম, জ্বর, ব্যথা, কাটা, পোড়া, দংশন, বিষক্রিয়া, হাঁপানী, চর্মরোগ, ক্রিমি এবং চোখ, দাঁত ও কানের সাধারণ রোগের ক্ষেত্রে লক্ষণভিত্তিক প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়। অস্থায়ী পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি সংক্রান্ত কনডম, পিল, ইসিপিসহ বিভিন্ন উপকরণ সরবরাহ ও বিতরণ নিশ্চিত করা হয়। জটিল রোগীদের প্রয়োজনীয় প্রাথমিক সেবা প্রদান করে দ্রুত উচ্চতর পর্যায়ে রেফার করা হয়।
জেলার মুরাদনগর উপজেলার মোছাগড়া দক্ষিণ কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবা নিতে আসা আম্বিয়া খাতুন বলেন, এখানে আসলে শারীরিক ছোট ছোট সমস্যাগুলোর খুব দ্রুত সমাধান পাওয়া যায়। তবে এখানে সব ধরনের  রোগের চিকিৎসা ব্যবস্থা চালুসহ একজন আবাসিক চিকিৎসক থাকলে আমরা নিশ্চিন্তে থাকতে পারতাম। রিক্সাচালক নজরুল মিয়া (৫৫) কয়েকদিন ধরে শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। মুরাদনগর উপজেলার বাড়িয়াচারা কমিউনিটি ক্লিনিকে আসেন। কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) আবু বকর হাবিব তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ওষুধ দেন। বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা এবং ওষুধ পেয়ে স্বস্তিবোধ করেন নজরুল মিয়া।  বোড়ারচর গ্রামের তমিজ মিয়া তার ছেলে আনোয়ারকে (১২) পেটের পীড়াজনিত সমস্যা নিয়ে কমিউনিটি ক্লিনিকে চিকিৎসা ও ওষুধ নিয়ে যান।
 জেলার বরুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কামরুল হাসান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতি ইউনিয়নের গিমাডাঙ্গা গ্রামে ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। ২০০১ সালের মধ্যেই ১০ হাজার ৭২৩টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয় এবং পর্যায়ক্রমে এই ক্লিনিকের সংখ্যা বাড়ানো হয়। এসব ক্লিনিক বর্তমানে কুমিল্লাসহ সারাদেশের গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ভরসাস্থল হয়ে উঠে। তিনি বলেন, দেশ-বিদেশের এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা আজ একবাক্যে স্বীকার করেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের অভিনব ধারণা বাংলাদেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। মৌলিক স্বাস্থ্যসেবার সুবিধাগুলো আজ কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমেই দেশের প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাচ্ছে, যার ফলে সরাসরি উপকৃত হচ্ছে গ্রামাঞ্চলের জনগণের বিশাল একটি অংশ।
বরুড়া উপজেলার ঝলম ইউনিয়নের ঝলম হাই স্কুল এলাকার বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া (৬৫) বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক চালু হওয়ার ফলে ঝাড়-ফোক-তাবিজ-কবিরাজি ইত্যাদি অপচিকিৎসা অনেকটাই বন্ধ হয়ে গেছে। মানুষ বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ পাচ্ছে। দাউদকান্দি উপজেলার লক্ষীপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি দিনিয়া বেগম বলেন, বেলা ১২ টা পর্যন্ত তিনি ১৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা ও ওষুধ দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রতিদিন ৪৫ থেকে ৬০ জনকে বিভিন্ন পরামর্শ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে আসেন। সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, জ্বর এবং পেটের পীড়া নিয়ে বেশির ভাগ মানুষ আসেন। দাউদকান্দি উপজেলার ডাকখোলা কমিউনিটি ক্লিনিকের সিএইচসিপি রহিমা বেগম বলেন, বেলা ১টা পর্যন্ত ২৪ জন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা দিতে হয়। সেখানে চিকিৎসা নিতে আসা হাটখোলা গ্রামের মরিয়ম আক্তার, আবিদ হোসেন প্রাথমিক চিকিৎসা সেবার পাশাপাশি বিনামূল্যে ওষুধ পেয়ে খুশি।
চান্দিনা উপজেলা চেয়ারম্যান তপন কুমার বক্সী বলেন, গ্রামীণ জনগণের অত্যাবশ্যকীয় চিকিৎসা সেবা বিতরণের প্রথম স্তর হলো কমিউনিটি ক্লিনিক। তৃণমূল পর্যায়ে সাধারণ মানুষের চাহিদা অনুসারে ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেন্টার হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়। বর্তমানে তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় কমিউনিটি ক্লিনিক এখন স্বাস্থ্যসেবার মডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, অত্যন্ত সফল জনসেবামূলক প্রকল্প হওয়া সত্ত্বেও কমিউনিটি ক্লিনিকের যাত্রাপথ মসৃণ ছিল না। মাত্র তিন বছরের মাথায় সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়া হয়। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় আসার পর তা আবার প্রাণ ফিরে পায়। বর্তমানে প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে দেশব্যাপী বিস্তৃত স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে এবং  মা ও শিশুর পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় এক নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে এই ক্লিনিক।
কমিউনিটি ক্লিনিক নিয়ে কথা হলে কুমিল্লা জেলার সিভিল সার্জন ডা. নাছিমা আকতার বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবায় আমূল পরিবর্তন এনেছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো এখন বিনা মূল্যে ৩২ ধরনের ওষুধের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনাসহ পুষ্টি পরামর্শ দিচ্ছে। কিছু ক্লিনিকে প্রসব সেবাও দেওয়া হচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে আরো আধুনিকায়ন করতে কাজ করা হচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে চিকিৎসা প্রদানের পাশাপাশি ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে রোগীদের চাপ কমেছে। বিশেষ করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে সবার কাছে সেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক প্রধান ভূমিকা রাখছে। প্রধানমন্ত্রীর অন্যতম এই উদ্যোগ এখানে ব্যাপক সফলতা অর্জন করছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট