বৃহস্পতিবার (২১ জুন) সন্ধ্যায় মদিনার স্থানীয় একটি হোটেলে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ অভিনন্দন জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবে প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশি আছেন, বিশ্বের অনেক দেশের মোট জনসংখ্যাও এর থেকে কম। ৩০ লাখ প্রবাসী বৈধপথে রেমিটেন্স পাঠালে দেশের জন্য তা বড় অবদান, এ বিষয়ে যত্নবান থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রবাসীদের অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে মূল্যায়ন করেন জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, একজন প্রবাসী যত সহজে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছাতে পারেন, দেশের জেলা আওয়ামী লীগের নেতার পক্ষেও তা সম্ভব হয় না। প্রধানমন্ত্রী প্রবাসীদের জন্য বিশেষ পেনশন স্কিম চালু করেছেন, যার সুবিধা ৫৫ বছর বয়সের মানুষও নিতে পারেন, প্রবাসীদের জন্য অফশোর ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে, যেখানে সহজে ডলার একাউন্টও খোলা যায়।
প্রবাসে শুধু অন্যের প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে ব্যবসার মালিকানা অর্জনে উৎসাহ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রবাসীই বিদেশে তার দেশের প্রতিনিধি। সে যদি অপরাধ করে, তবে তার দেশের বদনাম হয়। সে কারণে বসবাসের দেশের আইন-কানুন মেনে চলা উচিত।
আওয়ামী যুবলীগ মদিনা শাখার সভাপতি জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, জেদ্দায় নিযুক্ত কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হক ও স্থানীয় প্রবাসী বাংলাদেশিরা।