1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
গোপালগঞ্জে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান - NEWSTVBANGLA
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

গোপালগঞ্জে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে দুদকের অভিযান

প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল ও স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন গোপালগঞ্জ দুদকের উপপরিচালক মশিউর রহমান। দুই প্রতিষ্ঠানে অভিযানে নানা অনিয়মের সত্যতাও মিলেছে।

দুদক গোপালগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচলক মো. মশিউর রহমান বলেন, সাবেক আইজিপি বেনজির আহমেদের ব্যক্তিগত মালিকানায় নির্মিত সাভানা ইকো রিসোর্ট ও ন্যাচারাল পার্কে সরকারি কয়েক লাখ টাকা ব্যয় করে পানির লাইন ও পয়ঃ ও পানি নিষ্কাশন ড্রেনেজ নির্মাণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন গ্রামে টিউবয়েল ও ল্যাট্রিন বিতরণ, পাবলিক টয়লেট নির্মাণ, পানির লাইন সরবরাহে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া টিউবয়েল বিতরণে সরকার নির্ধারিত মূল্যের থেকে কয়েকগুণ বেশি টাকা নেওয়ারও অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। এমন নানা অভিযোগের প্রেক্ষিতে আজ আমরা জেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে অভিযান পরিচালনা করেছি। যার সবগুলো অনিয়মের সত্যতা মিলেছে।

তিনি আরও বলেন, কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দী ইউনিয়নে জেলার সিভিল সার্জনের অজ্ঞাতসারে ২০-শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল নির্মাণকাজ ২০১৯ সালে শুরু হলেও ৫০ ভাগ কাজ শেষ হয়নি। অথচ এ প্রকল্পের ১৬ কোটি ১৯ লাখ টাকার বিল পরিশোধ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তিনবার সময় বৃদ্ধি করা হলেও উক্ত প্রকল্পের ঠিকাদার ও ইঞ্জিনিয়ার পরস্পর যোগসাজশে কাজ সমাপ্ত না করে মূল্য বৃদ্ধির দোহাই দিয়ে বারবার ব্যয় বৃদ্ধি করাচ্ছেন। এতে সরকারের বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। সিভিল সার্জন অফিস বা স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের না জানিয়ে স্বাস্থ্য প্রকৌশলের অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদারগণ সরকারের বিপুল অর্থ আত্মসাৎ ও ক্ষতি করছেন। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়ে তদন্তসহ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট