রোববার (২ জুন) সকালে শুভেচ্ছা হোটেল থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। শাহজাহানপুর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) হাসান হাফিজুর রহমান ঘটনার নিশ্চিত করেছেন। নিহতরা হলেন- আশা মনি (২২) ও তার
রোববার (২ জুন) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। আব্দুর রহিম রূপগঞ্জের মাইলাব এলাকার মো. আব্দুর রউফের ছেলে।
গতকাল শুক্রবার (৩১ মে) জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ এলাকা থেকে দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- উপজেলার সদর ইউনিয়নের হলপাড়া গ্রামের আবু সামারের ছেলে জয়নাল মিয়া এবং টাঙ্গালিয়াপাড়া এলাকার মো. শহীদ
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান জানান, গত ৩১ মে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত ওই খবর নজরে আসার পর আমলে নিয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্বপ্রণোদিত অভিযোগ (সুয়োমটো) গ্রহণ করে। স্বপ্রণোদিত
রোববার (২ জুন) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক শওকত আলীর আদালতে পিবিআইয়ের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ওপর শুনানির জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার বাদী ওই ছাত্রীর বাবা
রোববার (২ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজারহাট থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান। এর আগে গতকাল রাত ২টার দিকে উপজেলার চাকিরপশার পাঠক গ্রাম থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
অভিযুক্ত সিজান মৃধা দশমিনা উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের পূর্ব আলীপুর গ্রামের নজরুল মৃধার ছেলে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নির্যাতনের শিকার ১১ বছরের ওই শিশুটি দশমিনা আলীপুরা ইউনিয়নের একটি বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে
নেপাল যাওয়ার আগে সকাল ১০টার দিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুনুর রশিদ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার
অভিযুক্ত যুবকের নাম কালু ইলিয়াস সেলিম খান। সে বিয়ের আসরে হামলা চালানোর আগে একটি ভিডিও ছড়িয়ে দিয়ে ওই তরুণীর সম্মানহানি করেছে। তারপরও যখন তার বিয়ে হয়ে যাচ্ছিল, তখন সে সরাসরি
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুর শহরের বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ হচ্ছে- এমন সংবাদের ভিত্তিতে জনতার মোড় এলাকায় হোটেল গার্ডেন ভিউতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানকালে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায়
