ইনিংসের প্রায় পুরোটা সময় নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন ধীরগতির। বাংলাদেশ দলও খেলেছিল সাবধানী ভঙ্গিতে। সৌম্য সরকার এবং নাজমুল শান্ত নিজেদের বড় জুটির পথে সমীহ করে খেলেছেন আল্লাহ গাজানফার এবং রশিদ খানকে। এই দুজনকে বাদ দিয়ে প্রায় ওভারেই ছিল বাউন্ডারির দেখা। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের রানের গতি কমেছে।
ইনিংসের প্রথম ৫০ রান করতে তারা খেলেছে ৫০ বল। সেখান থেকে ১০০ তে যেতে লেগেছে ৬৪ বল। তবে মিরাজ-শান্তদের ব্যাটে ভর করে পরের ৫০ করতে বাংলাদেশ খরচ করেছে ৮০ বল। ৪০ ওভারের কাছাকাছি এসে গতি বাড়াতে গিয়ে একপ্রকার আত্মাহুতি দিয়েছেন দলের তিন ব্যাটার। ৩৯তম ওভারে তাওহীদ হৃদয় আর ৪১তম ওভারে শান্ত এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ- প্রত্যেকেই আউট হয়েছেন বিগ শট খেলতে গিয়ে।
১৭৪ রানে তিন উইকেট থেকে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছেন ১৮৪ রানে উইকেট। ক্রিজে আছেন জাকের আলী অনিক এবং নাসুম আহমেদ। ৪৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৬ উইকেট হারিয়ে ১৯২ রান। আর তিন উইকেটই পেয়েছেন নানগালিয়ে খারোতে।
৬ মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলেন তাওহিদ হৃদয়। বাতাসে ভেসে বল চলে যায় ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে। সেদিকুল্লাহ আতালের ক্যাচটি নিতে কোনো সমস্যাই হয়নি। লেগসাইডে শক্তিশালী হৃদয় আউট হলেন সেই লেগসাইডে থেকেই। পরের দুজনও বলতে গেলে ব্যাটে-বলের সংযোগ পুরোপুরি করতে পারেননি। বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ নিতে খুব একটা সমস্যা হয়নি আফগান ফিল্ডাররা।
ইনিংসের প্রায় পুরোটা সময় নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন ধীরগতির। বাংলাদেশ দলও খেলেছিল সাবধানী ভঙ্গিতে। সৌম্য সরকার এবং নাজমুল শান্ত নিজেদের বড় জুটির পথে সমীহ করে খেলেছেন আল্লাহ গাজানফার এবং রশিদ খানকে। এই দুজনকে বাদ দিয়ে প্রায় ওভারেই ছিল বাউন্ডারির দেখা। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের রানের গতি কমেছে।
ইনিংসের প্রথম ৫০ রান করতে তারা খেলেছে ৫০ বল। সেখান থেকে ১০০ তে যেতে লেগেছে ৬৪ বল। তবে মিরাজ-শান্তদের ব্যাটে ভর করে পরের ৫০ করতে বাংলাদেশ খরচ করেছে ৮০ বল। ৪০ ওভারের কাছাকাছি এসে গতি বাড়াতে গিয়ে একপ্রকার আত্মাহুতি দিয়েছেন দলের তিন ব্যাটার। ৩৯তম ওভারে তাওহীদ হৃদয় আর ৪১তম ওভারে শান্ত এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ- প্রত্যেকেই আউট হয়েছেন বিগ শট খেলতে গিয়ে।
১৭৪ রানে তিন উইকেট থেকে বাংলাদেশের স্কোর হয়েছেন ১৮৪ রানে উইকেট। ক্রিজে আছেন জাকের আলী অনিক এবং নাসুম আহমেদ। ৪৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৬ উইকেট হারিয়ে ১৯২ রান। আর তিন উইকেটই পেয়েছেন নানগালিয়ে খারোতে।
৬ মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করে ফেলেন তাওহিদ হৃদয়। বাতাসে ভেসে বল চলে যায় ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে। সেদিকুল্লাহ আতালের ক্যাচটি নিতে কোনো সমস্যাই হয়নি। লেগসাইডে শক্তিশালী হৃদয় আউট হলেন সেই লেগসাইডে থেকেই। পরের দুজনও বলতে গেলে ব্যাটে-বলের সংযোগ পুরোপুরি করতে পারেননি। বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ নিতে খুব একটা সমস্যা হয়নি আফগান ফিল্ডাররা।