একেবারে ফাঁকা একটি জায়গা দুই মাসের ব্যবধানে আস্ত একটি স্টেডিয়ামে রূপ নিয়েছে। যদিও সবমিলিয়ে লেগেছে পাঁচ মাস। নিউইয়র্কের সেই নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচটিতেই খেলবে বাংলাদেশ। যেখানে ভারতের বিপক্ষে আগামী ১ জুন নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল বিশ্বকাপের ওয়ার্মআপ ম্যাচে মুখোমুখি হবে। এর আগে নাসাউ মাঠের পুরো আবহ ও পিচ দেখে ‘অবিশ্বাস্য ও পাগলাটে’ মনে হচ্ছে টাইগার অধিনায়কের।
আগামী ২ জুন ডালাসের প্রেইরি স্টেডিয়ামে হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ। এর তিনদিন পর (৫ জুন) ভারত–আয়ারল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের প্রথম কোনো ম্যাচ হবে নাসাউতে। তবে তার আগেই বাংলাদেশ–ভারত প্রথম খেলবে ওই ভেন্যুতে, যদিও সেটি স্রেফ প্রস্তুতি ম্যাচ। আইসিসির সবচেয়ে উচ্চবিলাসি প্রকল্পগুলোর একটি নাসাউ স্টেডিয়াম। দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ের আগে ৩৪ হাজার দর্শক ধারণ ক্ষমতার মাঠটি ঘুরে দেখেছেন বাংলাদেশ ও ভারতীয় অধিনায়ক শান্ত ও রোহিত শর্মারা। পরে তাদের মন্তব্য সম্বলিত ভিডিও প্রকাশ করে আইসিসি।
নাসাউয়ের গ্যালারি–পিচ ও চারপাশ থেকে নিজের অনুভূতি জানান টাইগার অধিনায়ক, ‘এটা অবিশ্বাস্য, আমার মনে হচ্ছে পুরোটাই পাগলাটে ব্যাপার। ইন্টারনেটে আমরা দেখেছিলাম, এখানে কিছুই ছিল না (কয়েক মাস আগে)। এখন এটাকে উপযুক্ত ক্রিকেট স্টেডিয়ামই মনে হচ্ছে। দারুণ লাগছে। বিশেষ করে পূর্বপাশের গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠও অনেক ভালো মনে হচ্ছে, সবমিলিয়ে এটি সত্যিকারের ক্রিকেট স্টেডিয়াম হয়ে উঠেছে।’
শান্ত আরও বলেন, ‘গোটা স্টেডিয়াম দেখে, উইকেট… আবহ, সবকিছুই খুব ভালো। আমার কাছে একদমই পাগলাটে মনে হচ্ছে। আমরা সবাই জানি, এখানে অনেক বেসবল, বাস্কেটবল খেলা হয়। কিন্তু আমরা আশা করিনি, ক্রিকেট এখানে এরকম হবে। এখানে খেলার জন্য আমরা এখনই রোমাঞ্চ অনুভব করছি।’শান্ত আরও বলেন, ‘গোটা স্টেডিয়াম দেখে, উইকেট… আবহ, সবকিছুই খুব ভালো। আমার কাছে একদমই পাগলাটে মনে হচ্ছে। আমরা সবাই জানি, এখানে অনেক বেসবল, বাস্কেটবল খেলা হয়। কিন্তু আমরা আশা করিনি, ক্রিকেট এখানে এরকম হবে। এখানে খেলার জন্য আমরা এখনই রোমাঞ্চ অনুভব করছি।’