পবিত্র রমজানের আগমনের বার্তা নিয়ে আসে শাবান মাস। রাসূল সা.-এর অনুসরণে মুসলমানেরা এই মাস থেকেই রমজানের রোজার প্রস্তুতি নেন। কেউ নফল রোজা রাখেন, কেউ বেশি বেশি দোয়া পাঠ করেন। কেউ
আগামী ১ মার্চ থেকে আরব বিশ্বে পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবুধাবিভিত্তিক আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র। সংস্থাটির পরিচালক মোহাম্মদ শওকত ওদেহ বলেছেন, “আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি আরব বিশ্বের কিছু
রমজান মাসের ফরজ রোজা ছাড়াও পুরো বছর বিভিন্ন ধরনের নফল রোজা রয়েছে। শবে বরাত, শাওয়ালের ৬ রোজা, আরাফার রোজা, মুহাররম মাসে আশুরার রোজা। এই রোজা ছাড়াও প্রতি মাসের আইয়ামে বিজ
রোজার বিধান প্রাপ্ত বয়স্ক নারী-পুরুষ সবার জন্য দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা। তবে নির্দিষ্ট কিছু কারণে রোজা না রাখার এবং পরবর্তীতে কাজা করার বিধান দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য হলো, প্রচন্ড অসুস্থতা, সফরে
হিজরি সালের নবম মাস রমজান। এই মাসে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার, সহবাস ও যেকোনো ধরনের অশ্লীলতা থেকে বিরত থেকে রোজা পালন করেন মুসলমানেরা। রমজান ইসলামের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ মাসগুলোর মধ্যে
প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত ইসলামে রোজা রাখার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে অনেক শিশুই ফরজ হওয়ার আগেই রোজা রাখতে আগ্রহী হয়। কেউ নিজের শিশুকে প্রথমবারের মতো রমজানের রোজা রাখতে আগ্রহী
প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত ইসলামে রোজা রাখার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে অনেক শিশুই ফরজ হওয়ার আগেই রোজা রাখতে আগ্রহী হয়। কেউ নিজের শিশুকে প্রথমবারের মতো রমজানের রোজা রাখতে আগ্রহী
ছবি : সংগৃহীত মসজিদুল হারামে ইবাদত পালনকারীদের প্রবেশের অন্যতম একটি দরজা কিং আব্দুল আজিজ গেট। গেটটি এবার ২০২৫ সালের (১৪৪৬ হিজরি) রমজানে উন্মুক্ত করা হবে। ইতোমধ্যে গেটটি প্রায় পুরোপুরি প্রস্তুত
ঘনিয়ে আসছে পবিত্র মাস রমজানের দিনকাল। সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে শুরু হবে পবিত্র এ মাস। পবিত্র মাসকে ঘিরে মদিনার মসজিদে নববীতে সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সৌদি আরবের ইসলাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
প্রতীকী ছবি নির্দিষ্ট সময়ে আল্লাহ তায়ালা পৃথিবী ধ্বংস করবেন। এরপর কিয়ামত কায়েম হবে। যার আমলের পাল্লা ভারী হবে সে জান্নাতে যাবে। যার আমল খারাপ হবে সে জাহান্নামে যাবে। এই দুই
