সাহরির মাধ্যমে রোজা শুরু হয়। শেষ হয় সূর্যাস্তের সময় ইফতারের মাধ্যমে। ইফতার রোজা শেষ করার অন্যতম অনুষঙ্গ। সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করতে হয়। রাসূল সা. সূর্যাস্তের সময় ইফতার করতে
প্রতীকী ছবি পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহ তায়ালা কোরআন নাজিল করেছেন। এই মাসে কোরআন ছাড়াও আরও অন্যান্য আসমানী কিতাব নাজিল হয়েছে। রমজান মাসে অবর্তীণ পূর্ববর্তী আসমানী কিতাবগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো
আমল ইবাদতের মাস রমজান। বছরের অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় এই মাসে মুসলমানরা বেশি ইবাদত করেন। যারা অন্য মাসে নামাজ পড়েন না তাদেরকেও এই মাসে নামাজ পড়তে দেখা যায়। মসজিগুলোতে জনসাধারণের
রমজান মাস আমল ইবাদতের মাস। এই মাসে ইবাদতের জন্য অন্য সব ব্যস্ততা কমিয়ে দেন মুসলমানরা। আমল ইবাদতে কাটানোর চেষ্টা করেন। রমজানে তিনটি আমল অবশ্যই করার চেষ্টা করবেন। পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রথম তারাবির নামাজ আদায় ও সাহরি খেয়ে পবিত্র মাহে রমজানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করেছেন ভোলার সাতকানিয়া মির্জাখালী দরবার শরীফ ও সুরেস্বর দরবার শরীফের অনুসারীরা। শুক্রবার (২৮
পবিত্র রমজান মাসে মসজিদুল হারাম ও নববীতে আগতদের জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করছে হারামাইন কর্তৃপক্ষ। আগতদের এই নির্দেশনা পালনের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। সৌদি সংবাদ মাধ্যম এসপিআইয়ের খবরে বলা হয়েছে,
প্রাপ্ত বয়স্ক, সক্ষম নারী পুরুষের জন্য রোজা রাখা ফরজ। এই বিধান পালনে গড়িমসির কোনো সুযোগ নেই। রোজাদারকে আল্লাহ তায়ালা নিজ হাতে পুরস্কার দেবেন। ইসলামের অন্য কোনো বিধানের ক্ষেত্রে এমন নজির
খাবার জাতীয় কোনো বস্তু পাকস্থলীতে পৌঁছলে রোজা ভেঙ্গে যাবে। হাদিস শরিফে এসেছে, ইবনু আব্বাস (রা.) বলেন, الصَّوْمُ مِمَّا دَخَلَ وَلَيْسَ مِمَّا خَرَجَ ‘কোন কিছু প্রবেশের দ্বারা রোজা ভঙ্গ হয়। বের
পবিত্র রমজান মাসের প্রতিটি মুহূর্ত বরকতময়। পুরো মাস ইবাদতে অতিবাহিত করেন মুসলমানেরা। রমজানে বিশেষভাবে তারাবি, সেহরি, ইফতারের আয়োজনে যুক্ত হন তারা। এছাড়াও কোরআন তিলাওয়াতে মনোযোগী হন। তারাবি রাসুল (সা.) বলেন,
পবিত্র রমজানের আগমনের বার্তা নিয়ে আসে শাবান মাস। রাসূল সা.-এর অনুসরণে মুসলমানেরা এই মাস থেকেই রমজানের রোজার প্রস্তুতি নেন। কেউ নফল রোজা রাখেন, কেউ বেশি বেশি দোয়া পাঠ করেন। কেউ
