পবিত্র কোরআনে রমজানের রোজা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়াম ফরজ করা হলো, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকি হও। (সূরা বাকারা, আয়াত
রমজান মাসে রোজা রাখার জন্য শেষ রাতে সাহরি খাওয়া হয়। সাহরি খাওয়া সুন্নত। রোজা রেখে শারীরিক সুস্থতার জন্য সাহরি করা অত্যন্ত জরুরি। রমজানের রোজা শুরু করার জন্য মুসলমানেরা শেষ রাতে
খাদিজাতুল কোবরা (রা.) ছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর প্রথম স্ত্রী এবং নারী-পুরুষের মধ্যে প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী। তিনি ছিলেন নবীজির (সা.) সবচেয়ে বড় আশ্রয়, সান্ত্বনা ও সহযোগী। তাঁর ইন্তেকাল ছিল রাসূলুল্লাহ
তাকওয়ার অর্জনের মাস রমজান। পবিত্র কোরআনে রমজানের রোজা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়াম ফরজ করা হলো, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকি
সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত মসজিদুল হারামে একদিনে প্রায় ৫ লাখ ওমরা পালনকারীর আগমন ঘটেছে। যা এ যাবৎকালে একদিনে পবিত্র মসজিদটিতে আগমনকারীর সর্বোচ্চ সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে। এর আগে একদিনে কখনো
নারীর মাধ্যমেই পৃথিবীতে পুরুষের আগমন। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে একজন পুরুষের সঙ্গে জরিয়ে আছেন নারী। জন্মাদাত্রী মা, মমতাময়ী বোন, জীবনসঙ্গী — সব ক্ষেত্রেই নারীর উপস্থিতি। নারী-পুরুষ একে অপরের নির্ভরতা বা ছায়া
অসুস্থতা, খাবারদাবারে অনিয়ম বা যেকোনো কারণে বমি হতে পারে। রোজা রেখে কেউ মুখ ভরে বমি করলে অনেকের ধারণা তার রোজা ভেঙে যাবে এবং রোজার কাজা করতে হবে। আলেমদের মতে, তাদের
পবিত্র কোরআনে রমজানের রোজা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়াম ফরজ করা হলো, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যেন তোমরা মুত্তাকি হও। (সূরা বাকারা, আয়াত
রমজান মাসকে আনন্দদায়ক করতে দেশের বিভিন্ন মসজিদে ইফতারের আয়োজন করা হয়। এতে এলাকাবাসীও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ গ্রহণ করেন। মসজিদের ইফতারের আয়োজনগুলো অনেক সময় মসজিদ কমিটির ব্যক্তিগত উদ্যোগে হয়ে থাকে। কখনো কখনো
রোজার ফজিলত সম্পর্কে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: বনি আদমের প্রত্যেকটি কাজের সওয়াব তার নিজের জন্য; রোজা ছাড়া। রোজা আমার জন্য; আমিই রোজার প্রতিদান দিব। (সহিহ বুখারি,