পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা নিজেকে মুমিন ও ঈমানদারদের অভিভাবক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বর্ণিত হয়েছে— اَللّٰہُ وَلِیُّ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا ۙ یُخۡرِجُہُمۡ مِّنَ الظُّلُمٰتِ اِلَی النُّوۡرِ ۬ؕ وَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَوۡلِیٰٓـُٔہُمُ الطَّاغُوۡتُ ۙ یُخۡرِجُوۡنَہُمۡ مِّنَ النُّوۡرِ
প্রতীকী ছবি ঐক্য মানুষকে সুসংহত ও সুসংগঠিত করে। ঐক্যের মাধ্যমেই মানুষ প্রতিকূলতা উতড়িয়ে জীবনকে সহজভাবে উপভোগ করতে পারে। ঐক্যের বিষয়টি শান্তি শৃঙ্খলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিমদের পারস্পরিক ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেছেন রাসূল
প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর তিনটি আমল করা উত্তম। এর মাধ্যমে আমলের পাল্লা ভারী হবে এবং একজন মানুষ আল্লাহ তায়ালার প্রিয় হতে পারবেন। আমল তিনটি হলো— আয়াতুল কুরসি আয়াতুল কুরসির ফজিলত
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অবস্থিত বিখ্যাত একটি মসজিদ হলো খলিফা ওমর ইবনুল খাত্তাব মসজিদ। এটি ফিলিস্তিনের গ্র্যান্ড মসজিদ হিসেবেও পরিচিত। মসজিদটি মুসলিম বিজেতাদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। খলিফা ওমর বিন আল-খাত্তাবের
প্রাপ্ত বয়স্ক, সামর্থবানদের জন্য রমজান মাসের রোজা ফরজ। কেউ শরীয়ত নির্ধারিত কোনো কারণে রমজানের রোজা রাখতে না পারলে পরবর্তীতে এর কাজা আদায় করতে হবে। রমজানের কাজা রোজা শুধু রমজানের কাজা
মহান আল্লাহ ইহুদিদের মাঝে বহু নবী-রসুল পাঠিয়েছেন। তাদেরকে আসমানি কিতাবও দিয়েছেন। তাই তাদের বলা হয় আহলে কিতাব। কিয়ামতের আগে ইহুদিদের বিরুদ্ধে মুসলিমরা যুদ্ধ করবে। এ যুদ্ধে গারকাদ গাছ ইহুদিদের আশ্রয়
ফিলিস্তিনের গুরুত্বপূর্ণ একটি মসজিদের নাম হলো ইবরাহিমি মসজিদ। মসজিদটি মুসলিম জাতির পিতা খ্যাত নবী হজরত ইবরাহিম আ.-এর নামের সঙ্গে মিলিয়ে রাখা হয়েছে। যুগ যুগ ধরে এতে নামাজ আদায় করে আসছেন
রমজান মাস মুসলিম উম্মাহর জন্য এক বিশেষ রহমত ও বরকতময় মাস। এই মাসে সিয়াম সাধনার মাধ্যমে আমরা নিজেদের কুপ্রবৃত্তি দমন করতে, আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে এবং আত্মশুদ্ধি অর্জনে ব্রতী হই।
শবে কদরে শুধু এক রাতে ইবাদতের সৌভাগ্য লাভ করলে আল্লাহ তায়ালা হাজার মাসের থেকেও বেশি ইবাদতের সওয়াব দান করেন। এই রাতটি রমজানের শেষ দশকের বিজোর রাতগুলোতে অনুসন্ধান করতে বলা হয়েছে
পবিত্র রমজান মাসের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মহিমান্বিত রজনী হলো লাইলাতুল কদর, যা শবে কদর নামেও পরিচিত। এই রাতের পুণ্য, বরকত এতটাই বিশাল যে, পবিত্র কোরআনুল কারিমে এ সম্পর্কে একটি