মানুষের পাপ, পূণ্যের হিসাব লিপিবদ্ধ করার জন্য আল্লাহ তায়ালা ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন। মানুষ যা কিছু করে ফেরেশতারা তা লেখে রাখেন। ফেরেশতাদের লিখে রাখা এই আমলনামা হাশরের মাঠে মানুষের পক্ষে অথবা
আল্লাহ তায়ালা তার বিশ্বাসী ও অনুগত বান্দাদের চিরস্থায়ী জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ মুমিনের কাছ থেকে তাদের জীবন ও সম্পদ কিনে নিয়েছেন, তাদের জন্য জান্নাত রয়েছে
ইসলামের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ একটি যুদ্ধ হলো উহুদ যুদ্ধ। এই যুদ্ধের প্রথম দিকে মুসলমানদের বিজয় থাকলেও শেষ দিকে কিছুটা অসর্তকতার কারণে বাহ্যিকভাবে পরাজয় হয়েছিল । অনেক সাহাবি শহীদ হয়েছিলেন। তবে এই
সূরা ফালাক পবিত্র কোরআনের ১১৩ তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫। সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ। শয়তানের আক্রমণ ও জাদুটোনাসহ সব ধরনের অনষ্টিতা থেকে মুক্ত থাকতে— এ সূরার নিয়মিত আমলই মানুষের জন্য
সুরা ইখলাস, পবিত্র কোরআনের অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ ও ছোট আয়াত বিশিষ্ট্য সূরাগুলোর একটি। এর আয়াত সংখ্যা চারটি। এটি মাক্কী সূরার অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তায়ালার সম্পর্কে কাফেরদের যথাযথ জ্ঞানের অভাব এবং আল্লাহর একত্ববাদের
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)–এর পুরো জীবনটাই আমাদের জন্য আদর্শ। তার আদর্শকে যদি আমরা ধারণ করতে পারি এবং ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও
সূরা নাসর পবিত্র কোরআনের ১১০ নম্বর সূরা। এর আয়াত সংখ্যা তিন। সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ। এই সূরায় মহানবী সা.-কে মক্কা বিজয়ের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। এইসঙ্গে দুনিয়ায় তার বেশি দিন হায়াত নেই
আমল, ইবাদতের মাধ্যমে জীবন গড়ার ইচ্ছা থাকে সবার। আমলের প্রতি আগ্রহী হলেও অনেক সময় আমল শুরু করা হয় না। সামনে কখনো আমল করবো। এইতো আগামীকাল থেকে, এই ঝামেলা থেকে মুক্ত
বনী ইসরাঈলের নবী হজরত ইয়াকুব আলাইহিস সালামের ১২ সন্তানের একজন ছিলেন হজরত ইউসুফ আ.। সন্তানদের মাঝে ছোট হওয়ায় ইউসুফকে একটু বেশি স্নেহ করতেন নবী ইয়াকুব আ.। মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্যের কারণে
রাসূল সা. তার পুরো জীবন ইসলামের প্রচার-প্রসার এবং মানুষের মাঝে আল্লাহর বিধান প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যয় করেছেন। তার কোনো বন্ধু ছিল না, তবে কোনো গ্রহণ করলে তিনি আবু বকর রা.-কে বন্ধু