ইসলামের অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলো জাকাত। কোরআন মজিদের বহু স্থানে সালাত-জাকাতের আদেশ করা হয়েছে। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো- নামাজ ও জাকাত। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে,
বছরের দুই ঈদ, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজ একই ধরনের ও নিয়মের। ঈদের নামাজ দুই রাকাত এবং তা ওয়াজিব। ঈদের নামাজে আজান-ইকামত নেই। যাদের ওপর জুমার নামাজ ওয়াজিব, তাদের
একজন মুমিন বান্দা অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন কখন রমজান মাস আসবে। রবের রহমতের বারিধারায় নিজের অন্তরকে পরিশুদ্ধ করবেন। পরকালীন রসদ সংগ্রহ করে আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা হবেন। আমাদের মাঝে সেই
নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিকের ওপর প্রতি বছর জাকাত আদায় করা ফরজ। কারো ওপর জাকাত ওয়াজিব হবার একটি মৌলিক শর্ত হল বছর অতিক্রান্ত হওয়া। জাকাতের নেসাবের মালিক হবার পর এক বছর
পূণ্যময় রাত শবে কদর। এই রাত হাজার মাসের থেকে উত্তম। যে ব্যক্তি এই রাতে ইবাদতের সুযোগ পেল তার থেকে সৌভাগ্যবান আর কেউ নেই। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে
কদরের রাতের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার মাধ্যমে বোঝা যাবে কদরের রাত কোনটি। হজরত উবাদা ইবনে সামেত (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি (সা.)-কে শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে
কদরের রাতের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যার মাধ্যমে বোঝা যাবে কদরের রাত কোনটি। হজরত উবাদা ইবনে সামেত (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবীজি (সা.)-কে শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে
প্রতীকী ছবি ইসলামের অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হলো জাকাত। কোরআন মজিদের বহু স্থানে সালাত-জাকাতের আদেশ করা হয়েছে। ঈমানের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো- নামাজ ও জাকাত। পবিত্র কোরআনে
ইতিকাফের সময় সার্বক্ষণিক মসজিদে অবস্থান করতে হয়। পুরোটা সময় ইবাদত-বন্দেগীতে কাটাতে হয়। অনর্থক কথাবার্তা থেকেও বিরত থাকা জরুরি। রমজান মাসে সাহরির সময় মসজিদের মাইকে এলাকাবাসীকে ডাকার প্রচলন রয়েছে। সাধারণ মসজিদের
রমজান হলো আত্মশুদ্ধির মাস, সংযম ও ইবাদতের মাস। এই মাসে ইবাদতের মাধ্যমে যেমন অধিক সওয়াব পাওয়া যায়, তেমনি দান-সদকার প্রতিদানও পাওয়া যায় বহুগুণে। ইসলামে দান-সদকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রশংসনীয় একটি