1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
‘এক পিস মাল্টা ১০০ টাকা, এটা কোনো কথা!’ - NEWSTVBANGLA
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

‘এক পিস মাল্টা ১০০ টাকা, এটা কোনো কথা!’

প্রতিনিধি

নির্দিষ্ট কোনো কারণ না থাকলেও রাজধানীতে ফলের বাজার চড়া। আপেল থেকে মাল্টা, নাশপাতি থেকে ড্রাগন—সব ফলের দামই বেড়েছে। মাঝারি সাইজের একটি মাল্টা কিনতে গুনতে হচ্ছে ১০০ টাকা, একই অবস্থা ডালিমেও।

আজ (শনিবার) রাজধানীর মুগদা ও বাসাবো এলাকার বাজার ঘুরে এবং বিক্রেতা-ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া বারি-৪ জাতের আম এ সপ্তাহে কেজিপ্রতি ৩০ টাকা বেড়ে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে ১০০ টাকা কেজি দরের ঝিনুক আম এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। প্রতি পিস ছোট সাইজের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। গত সপ্তাহে ৪৫০ টাকায় বিক্রি হওয়া মাল্টা সাইজভেদে কেজিপ্রতি ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়ে এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায়।

এ ছাড়া গত সপ্তাহে ৪২০ টাকায় বিক্রি হওয়া ডালিম কেজিপ্রতি ৩০ টাকা বেড়ে এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকায়। ৩০০ টাকা কেজিদরের কমলা দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায়। ২৫০ টাকা কেজি দরের ছোট আপেল দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। গত সপ্তাহে ৩২০ টাকা দরের আপেল দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছ ৩৫০ টাকায়। গত সপ্তাহের ২৮০ টাকা দরের মাল্টা এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। ৩৫০ টাকা কেজির লাল আঙুর বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকায়। ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া ড্রাগন কেজিপ্রতি ৬০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়। এ ছাড়া গত সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি দরের পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

বাজারে ফল কিনতে আসা গৃহিণী লামিয়া আক্তার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “বাচ্চাদের জন্য কিছু ফল কিনতে এসেছি, কিন্তু দাম শুনে মাথা ঘুরে গেল। এক পিস মাল্টা ১০০ টাকা—এটা কোনো কথা!”

আরেক ক্রেতা মিজানুর রহমান বলেন, “গত সপ্তাহে ৫০০ টাকায় যে ফল বাসায় নিয়েছি, এই সপ্তাহে একই জিনিস নিতে লাগছে প্রায় ৭০০ টাকা। মাসের মাঝামাঝি বাজেট একেবারে গুলিয়ে যাচ্ছে।’’
ফলের এই লাগামহীন দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভোক্তারা বলছেন, সরকার যদি বাজার মনিটরিং না বাড়ায়, তাহলে সাধারণ মানুষের জন্য ফল একেবারে ‘লাক্সারি’ পণ্য হয়ে যাবে।

বিক্রেতাদের দাবি, দাম বাড়ার পেছনে তাদের হাত নেই। মুগদার ফল ব্যবসায়ী নুর ইসলাম বলেন, “আমরাও চাই কম দামে বিক্রি করতে। কিন্তু পাইকারি বাজারেই দাম বেড়ে আসছে। পরিবহন খরচও অনেক বেশি।”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট