1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. yoyorabby11@gmail.com : Munna Islam : Munna Islam
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
সত্যিই কি ছাত্রলীগের বাধায় ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে আজান বন্ধ হয়? - NEWSTVBANGLA
শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ডেঙ্গুতে একদিনে আরো ৮ জনের মৃত্যু বর্তমান বিশ্বে এগিয়ে যেতে প্রযুক্তি কেন্দ্রিক গবেষণায় মনোযোগ দিতে হবে : বিডিইউ উপাচার্য দেশ নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র হলে বিষদাঁত উপড়ে ফেলা হবে : পীর চরমোনাই অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না : আমীর খসরু ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টায় যুক্তরাষ্ট্রে ইরানি নাগরিক অভিযুক্ত ৪৩ লাখ কার্ড বাতিল নয়, স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরের প্রক্রিয়া চলছে : টিসিবির মুখপাত্র আলেম সমাজ সামাজিক শক্তির প্রতিভূ : ধর্ম উপদেষ্টা ১০ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ ‘তথ্যপ্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তা সহায়ক নীতি ও সহজ ঋণের অভাব রয়েছে’ ষড়যন্ত্র রুখতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

সত্যিই কি ছাত্রলীগের বাধায় ঢাবির সলিমুল্লাহ হলে আজান বন্ধ হয়?

প্রতিনিধি

দীর্ঘ ২০ বছর পরে গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলের মসজিদ থেকে মাইকে সুউচ্চ কণ্ঠে আজানের ধ্বনি ভেসে আসে। এ সময় অনেকে সেটি ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন। পোস্টের ক্যাপশনে অনেকে বলেন, ছাত্রলীগের নেতারা তাদের ঘুমের সমস্যা হতো বলে ১৫ বছর আগে মাইকে আজান দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে দাবিটি সত্য নয় বলে  জানিয়েছেন হলের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম।

আবুল কালাম আজাদ নাঈম জানান, হলে নিয়মিত মুয়াজ্জিন না থাকায় ও সংরক্ষণের অভাবে মাইক নষ্ট হলে তা সংস্কার করা হয়নি। এ কারণে আজান দেওয়া বন্ধ ছিল।

সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সাবেক শিক্ষার্থী ও মসজিদের সাবেক ইমাম জিয়াউল হক বলেন, আমি ছাত্র থাকাকালে হুজুরের অনুপস্থিতিতে মসজিদে মাঝেমধ্যে নামাজ পড়াতাম। আমার সময়ে কোনো মাইক ছিল না। একসময় মাইক ছিল বলে শুনেছি তবে সেটা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় নতুন করে লাগানো হয়নি। মসজিদের নির্দিষ্ট মুয়াজ্জিন না থাকায় মাইক সংরক্ষণ করা হয় না। তাছাড়া মাইক নষ্ট হওয়ার পরে আর কেউ সেভাবে উদ্যোগ নেয়নি। একবার উদ্যোগ নিলেও স্পন্সর কে করবে এটা ভেবেই আর সামনে আগানো হয়নি।

সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের সিনিয়র ইমাম ও খতিব মাওলানা আবুল কালাম আজাদ নাঈম বলেন, এসএম হলে আমার ইমামতির বয়স ২৫ বছরের বেশি। ২০০২ সালের দিকে একজন হাউজ টিউটরের উদ্যোগে মাইক লাগানো হয়েছিল। কিছুদিন সেটা চলমান ছিল। তবে মুয়াজ্জিন না থাকায় একার পক্ষে সবকিছু পরিচালনা করাও কঠিন ছিল। শিক্ষার্থীরাই অধিকাংশ সময় আজান দিতো। কিছুদিন পরে মাইক নষ্ট হলে সেটা ঠিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এরপর থেকে ছোট সাউন্ড বক্সেই আজান দেওয়া হয়। কিছুদিন আগে শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অন্যান্য কাজের সাথে মাইকের ব্যবস্থা করে হল প্রশাসন।

ছাত্রলীগের বাধায় মাইকে আজান বন্ধ হয়েছিল কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, না, এটা সত্য নয়। ছাত্রলীগের নেতারা আজান দেওয়া নিয়ে আমাদের ওপর কখনো হস্তক্ষেপ করেনি। এটা মানুষ না জেনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ছেলে হল ও ছাত্রী হল ছাড়া সব হলেই এখন মাইকে আজান হয়। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল, শহীদুল্লাহ হল এবং একুশে হলে এখনও মাইক নেই। তবে লাগানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে শুনেছি। কিছুদিন আগে এ এফ রহমান হলে মাইক লাগানো হয়েছে। কিছু হলে ৩/৪ বছর ধরে মাইকে আজান হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট