1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
শিশুকে যে ৭ খাবার খেতে দেবেন না - NEWSTVBANGLA
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০২:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

শিশুকে যে ৭ খাবার খেতে দেবেন না

লাইফস্টাইল ডেস্ক :

শিশুকে যে ৭ খাবার খেতে দেবেন না

শিশুর জীবনের প্রথম কয়েক বছর হলো দ্রুত বৃদ্ধি এবং বিকাশের সময়কাল। প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ হলে তা একটি সুস্থ ভিত্তি তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও বাবা-মা এবং অভিভাবকদের শিশুকে বিভিন্ন ধরনের খাবার দিয়ে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে চাওয়া স্বাভাবিক, তবে কিছু খাবার শিশুর শরীরের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, শিশুকে কোন খাবারগুলো খেতে দেবেন না-

১. মধু

এই প্রাকৃতিক মিষ্টি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য স্বাস্থ্যকর বলে মনে করা হয়, তবে এতে ক্লোস্ট্রিডিয়াম বোটুলিনাম ব্যাকটেরিয়ার স্পোর থাকতে পারে, যা এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে বোটুলিজম অর্থাৎ খাদ্যে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে। শিশুর পাচনতন্ত্র এই স্পোর পরিচালনা করার জন্য যথেষ্ট পরিপক্ক থাকে না।

২. অতিরিক্ত চিনি

অতিরিক্ত চিনি গ্রহণের ফলে দাঁতের ক্ষয়, ওজন বৃদ্ধি এবং পরবর্তী জীবনে দীর্ঘস্থায়ী রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। এতে খুব কম বা অনেক সময় কোনো পুষ্টিও থাকে না।

৩. অতিরিক্ত লবণ

শিশুর কিডনি দক্ষতার সঙ্গে প্রচুর সোডিয়াম প্রক্রিয়া করতে পারে না। অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ তাদের কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। শিশুর খাবারে অতিরিক্ত লবণ যোগ করা এড়িয়ে চলুন এবং প্রক্রিয়াজাত খাবারে সোডিয়ামের পরিমাণ সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

৪. পাস্তুরিত নয় এমন দুগ্ধজাত পণ্য এবং জুস

এগুলোতে ই. কোলাই, সালমোনেলা এবং লিস্টেরিয়ার মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে, যা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দিতে পারে। যা শিশুর গুরুতর অসুস্থতার কারণ হতে পারে। সব সময় পাস্তুরিতগুলো বেছে নিন।

৫. অতিরিক্ত গরুর দুধ (এক বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য)

যদিও বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধ শিশুর পুষ্টির প্রাথমিক উৎস, তবে খুব তাড়াতাড়ি গরুর দুধ খাওয়ালে হজমের সমস্যা এবং আয়রনের ঘাটতি হতে পারে। এক বছর বয়সের পরে গরুর দুধ পরিমিত পরিমাণে খাওয়ানো যেতে পারে।

৬. কিছু বড় মাছ (উচ্চ পারদযুক্ত)

হাঙ্গর, সোর্ডফিশ, কিং ম্যাকেরেল এবং টাইলফিশের মতো মাছে উচ্চ মাত্রার পারদ থাকতে পারে, যা শিশুর বিকাশমান স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। বড় বাচ্চাদের এবং প্রি-স্কুলারদের জন্য পরিমিত পরিমাণে স্যামন, কড এবং হালকা টুনার মতো ছোট, কম পারদযুক্ত মাছ বেছে নিন।

৭. ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়

চা, কফি এবং কোমল পানীয়তে ক্যাফেইন থাকে, যা একটি উদ্দীপক। এগুলো ছোট বাচ্চাদের মধ্যে হাইপারঅ্যাকটিভিটি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। এগুলোতে কোনো পুষ্টিও থাকে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট