গার্মেন্টস কর্মী সাকিব হোসেনের সঙ্গে দৌলতদিয়া ৭নং ফেরি ঘাটের পন্টুনের ওপর থেকে কথা হয়। তিনি বলেন, সে ঈদ করতে গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে যাচ্ছি। পরিবারের অন্য সদস্যদের আগেই পাঠিয়ে দিয়েছি। গত শনিবার গার্মেন্টস ছুটি হয়েছে আজ সকালেই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছি। কোনো ভোগান্তি ছাড়াই ঢাকা থেকে দৌলতদিয়া ফেরি ঘাট পর্যন্ত আসতে পেরেছি। পথে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হয়নি।
সেলিম রেজা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। গতকাল শনিবার তার অফিস ছুটি হয়েছে। আজ সকালেই বেড়িয়ে পড়েন বাড়ির উদ্দেশ্যে। ঢাকা থেকে লোকাল বাসে পাটুরিয়া ঘাটে এসে ফেরিতে উঠেছেন। কোনো প্রকার ভোগান্তি ছাড়াই এবার যেতে পারছেন বলে দাবি তার।
বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, যাত্রী ও যানবাহন চালকদের যাতে ভোগান্তি না হয় তার জন্য এই রুটে ছোট বড় ১৭টি ফেরি চলাচল করছে।