প্রতিবেদক: এ বিষয়ে ফেসবুকে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে বিভ্রান্তি করার বিষয়ে সেলফি পরিবহনের সঙ্গে কথা বললে, তারা বলেন আমরা এটির কোন কিছুই জানিনা।
তবে এমন একটি লেখা সম্প্রীতি সোশ্যাল মিডিয়াতে ঘুরছে যা মিথ্যা ভিত্তিহীন।
সম্প্রতি চাঁদাবাজির হাত থেকে রেহাই পাওয়া প্রসঙ্গে এমন শিরোনামে মিথ্যা ভিত্তিহীন একটি সেলফি পরিবহনে প্যাডে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গিয়াছে।
যার কোন ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন প্যাড যার নাম উল্লেখ করে স্বাক্ষর রয়েছে সেলফি পরিবহনের ডিরেক্টর রফিকুল ইসলাম তিনি শুনে বলেন,সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করার ঘটনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন গুজব, ভুয়া খবর ও তথ্য বিকৃতির মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে, সেলফি পরিবহনে প্যাডে উল্লেখিত যে স্বাক্ষর রয়েছে এটি আমার স্বাক্ষর মোটেও না দারুস সালাম থানা ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি কে আমি চিনি উনি অন্যরকম একটা ভালো মানুষ।
আমার লিখিত এই প্যাড দাঁড়ায় একটি বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানোর চেষ্টা করছে একটি কুচক্রী মহল, যা সমাজে অস্থিরতা তৈরি করছে। এই পরিস্থিতির প্রতিবাদে বিভিন্ন মহল থেকে মিশ্র ও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে।
সম্প্রতি সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া এবং ফেসবুকে মালিকপক্ষদের পক্ষ থেকে সেলফি পরিবহনের প্যাডে রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরকৃত উল্লেখিত, যেসব মিথ্যাৃত্তিহীন তথ্য জানিয়েছেন,,,,
——( বরাবর,
সম্মানিত মহাসচিব
বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল বি এন পি
পল্টন, ঢাকা।
বিষয়ঃ চাঁদা বাজীর হাত থেকে রেহাই পাওয়া প্রসঙ্গে।
মহোদয়,
সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, আমি সেলফী পরিবহনের একজন মালিক। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার যাওয়ার পর থেকে সুন্দর ভাবে রোড পরিচালনা করে আসিতেছি। এমতা বস্থায় গত ১৫/০১/২০২৫ইং তারিখ।।
থেকে ১০নং ওয়ার্ড বি এন পির সভাপতি পরিচয় দানকারী এম এ সিদ্দিক মাকসুদ কাউন্টারে উপস্থিত হয়ে প্রতিদিন ৩,০০০/- (তিন হাজার) টাকা করে চাঁদা দাবী করে। উক্ত চাঁদা পরিশোধ করিতে না পারিলে কাউন্টারে এসে স্টাফদের ও গাড়ীর।।
মালিকদের হুমকি প্রদান করেন। মালিকগণ নিকটস্থ থানায় উপস্থিত হইয়া মৌখিক ও লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোন সমাধান পায় নি। এমতাবস্থায় প্রতিদিন ৩,০০০/- (তিন হাজার) টাকা করে দিয়ে আসলে আমরা মালিকগণ খুবই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।
অতঃএব মহাসচিবের নিকট আমাদের আকুল আবেদন এই যে, আমাদের উক্ত সমস্যা সমাধানের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনে আপনার সদয় মর্জি হয় ) ———- উপরের প্যারায় উল্লেখিত সকল তথ্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এই মিথ্যা ভিত্তিহীন তথ্যের বিরুদ্ধে সেলফি পরিবহনের মালিকগণের পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই আমি মোঃ রফিকুল ইসলাম রফিক।
এ বিষয়ে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও নাগরিক সমাজের সদস্যরা বলছেন, কোনো সত্যতা যাচাই না করেই অনেকেই ভুল তথ্য শেয়ার করেন । হেয়ালিপনায় খেয়ালখুশি কিংবা ব্যাক্তি আক্রোশে মর্জিমত, যা সমাজে বিভ্রান্তি ও বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে দেওয়ার প্রবণতা উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে সমাজে।
এ বিষয়ে স্বচ্ছ রাজনৈতিক ব্যক্তি ভুক্তভোগী ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এম এ সিদ্দিক মাকসুদ এর অভিযোগ, কিছু ব্যক্তি বা গোষ্ঠী ইচ্ছাকৃতভাবে ভুয়া তথ্য ছড়িয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। অনেকে ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক বা ব্যবসায়িক স্বার্থে মিথ্যা প্রচার চালিয়ে আমার সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
প্রতিবাদকারী দাবি করেছেন, মিথ্যা তথ্য প্রচারকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হোক এবং ফেসবুকে ভুয়া সংবাদ ঠেকাতে রাস্ট্রের সরকার ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। অন্যথায়, এসব দায় সরকারের উপর বর্তাবে বলেও মনে করেন তিনি। এ বিষয়ে তিনি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানিয়েছেন।
প্রতিবাদকারী হলেন ঢাকা মহানগর দারুস সালাম থানা ১০নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এম এ সিদ্দিক মাকসুদ। তিনি বলেন, আমি দীর্ঘদিন বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত, সুনামের সাথে আমি আমার রাজনৈতিক সংগঠনের দায়িত্ব পালন করেন আসছি।
তবে একটি কু-চক্রি মহল সেলফি পরিবহনের প্যাডে রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরকৃত,,,
মিথ্যা ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ আমার নামে ফেইসবুকে অপ-প্রচারের মাধ্যমে আমার মান ক্ষুণ্ণ করছে। যা সম্পূর্ণ অসত্য ও বিভ্রান্তিকর। এ বিষয়ে আমি আমার দলীয় নেতৃবৃন্দদের অবগত করেছি, বিষয়টি তারাও অবগত।