ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলকে সভাপতি ও সিরাজুল ইসলাম সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
শুক্রবার (৯ মে) দুপুরে নবগঠিত ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ কমিটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কমিটির সূত্রে জানা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির নবগঠিত পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে সাবেক পাঁচবারের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট হারুন-আল রশিদকে প্রধান উপদেষ্টা করে ৩২ জনকে উপদেষ্টা হিসেবে রাখা হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন মুশফিকুর রহমান, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, অ্যাডভোকেট মো. খোরশেদ আলম, সাইদুল হক সাঈদ, আব্দুল খালেক, তকদির হোসেন মো. জসিম প্রমুখ।
এদিকে কমিটিতে মো. জহিরুল হক খোকনকে সিনিয়র সহসভাপতি করা হয়েছে। এ ছাড়া সহসভাপতি রয়েছেন ১৬ জন। তারা হলেন—অ্যাডভোকেট মো. শফিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট গোলাম সারোয়ার খোকন, মো. আনিসুল ইসলাম ঠাকুর, অ্যাডভোকেট মো. আনিসুর রহমান মঞ্জু, এবিএম মোমিনুল হক, অ্যাডভোকেট মো. তরিকুল ইসলাম খান রুমা, অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন, মো. জসীম উদ্দিন রিপন, মো. নজির উদ্দিন আহমেদ, মো. মলাই মিয়া, আবু শামীম মো. আরিফ, কৃষিবিদ মেহেদী হাসান পলাশ, মো. ইলিয়াস, অ্যাডভোকেট আব্দুল আল-বাকী, মো. শাহজাহান মিয়া, মো. জাকির হোসেন, ডা. মো. মেজবাহউদ্দিন চৌধুরী।
তা ছাড়া কমিটিতে সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের পদে রয়েছেন মো. আলী আজম। অন্যান্য সাতজন যুগ্ম সম্পাদকরা হলেন—বেলাল উদ্দিন সরকার তুহিন, নূরে আলম সিদ্দিকী, মো. আজিম, মো. মনির হোসেন, মাইনুল হোসেন চপল, মো. জামাল হোসেন, প্রকৌশলী মো. নাজমুল হুদা খন্দকার।
সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন—তানিম শাহেদ রিপন, মো. শামীম মোল্লা, আবুল মনসুর মিশন।
কমিটির কোষাধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সামসুজ্জামান কানন, প্রচার সম্পাদক মো. মাহিন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. ফারুক মিয়া, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো. আলমগীর হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান লস্কর তপু, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মিসেস শামসুন্নাহার, যুব বিষয়ক সম্পাদক মো. নিয়ামুল হক, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো. রাশেদ কবির আখন্দ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মো. মোস্তফা মিয়া, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এইচ এম আবুল বাশার, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক মো. নুরুল হুদা সরকার, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আরমান উদ্দিন পলাশ, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর মোতাহের হোসেন, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. সাব্বির হোসেন, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. ইসহাক মিয়া, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক ডা. সুপ্রিয় রায়, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মজিবুর রহমান মন্টু, শিশু বিষয়ক সম্পাদক এ কে এম নুরুল হাসান আলম, ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মো. কাওছার কমিশনার, ক্ষুদ্র ঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মো. মহসিন মিয়া, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল হোসেন, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মো. জমির হোসেন দস্তগীর, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ মো. সাদির, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. আল-আমিন লিটন, মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক হাসান আল-মামুন, তাঁতী বিষয়ক সম্পাদক মো. শফিকুল ইসলাম।
এ ছাড়া সহকোষাধ্যক্ষ আমিরুল ইসলাম চকদার, সহসাংগঠনিক সম্পাদক নাছির আহমেদ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফ হোসেন, সহদপ্তর সম্পাদক মো. রাশেদুল হক, সহদপ্তর সম্পাদক মো. জসীম উদ্দিন, সহপ্রচার সম্পাদক মো. ছাদেকুল ইসলাম, সহমুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মো. জিয়াউদ্দিন মুন্সী আঙ্গুর, সহপ্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মো. ইকলিল আজম, সহআইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার আশ্রাফ রহমান, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল-মহসীন, সহআইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. জাকারিয়া, সহযুব বিষয়ক সম্পাদক মো. ওসমান মিয়া, সহস্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মো. জয়নাল খান, সহছাত্র বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আল-আমীন, সহশ্রম বিষয়ক সম্পাদক মো. শাহেদ মিয়া, সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. কাজল মিয়া, সহধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বাবু সন্তোষ ঋষি, সহপরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ডা. কিবরিয়া চৌধুরী পাবেল, সহতথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মো. কামাল আহমেদ, সহক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মো. আবু কালাম, সহসাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. ইমন খন্দকার।
তা ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, অন্যতম নেতা কবির আহমেদ ভূইয়া, সাবেক আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এম এ মান্নানসহ ৬৮ জনকে সদস্য হিসেবে কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে। তবে সদস্যপদ পাওয়া হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি, কবির আহমেদ ভূইয়া দুজনই কমিটির সভাপতি প্রার্থী হিসেবে নেতাকর্মীদের আলোচনা-প্রচারণায় ছিলেন।