1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
নতুন লুকে হোটেল গার্ল নন্দিনী, ধুয়ে দিলেন নেটিজেনরা - NEWSTVBANGLA
সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

নতুন লুকে হোটেল গার্ল নন্দিনী, ধুয়ে দিলেন নেটিজেনরা

প্রতিনিধি

ইনস্টাগ্রাম ফিডে হঠাৎ করেই আটকে গেল চোখ! জিন্স-টপ আর কানে ব্লুটুথ হেটফোন গুঁজে অতিথিদের সামনে খাবার পরিবেশন করা হোটেল গার্ল নন্দিনীকে চেনাই দায়! পরে আছে মেরুন রঙের একটি ভারি কাজের সিল্কের শাড়ি। তাতে সোনালি জরির কাজ। চড়া মেকআপ, চুলের খোঁপায় গোঁজা গোলাপ ফুল। গা ভরা গয়না

আসলে এই সাজ ছিল একটি ব্রাইডাল শ্যুটের অংশ। মেকআপ আর্টিস্ট অমিত কর্মকারের সঙ্গে কোলাবরেশনে কাজটি করা হয়েছে।

যদিও নন্দিনীকে মডেল হিসেবে খুব একটা মনে ধরেনি নেটিজেনদের। ভিডিওর কমেন্ট সেকশনেই তার প্রমাণ পাওয়া গেল। একজন লিখেছেন, ‘তোমার অন্য কাজগুলো খুব ভালো লাগে কিন্তু এটা ভীষণ বেকার লাগছে। পুরো বেকার লুক। রিপ ব্রাইডাল মেকআপ।

তৃতীয়জন লেখেন, ‘আসলে মানুষ নন্দিনীকে ঘৃণা করে। তাই কমেন্ট সেকশনে নেতিবাচক মন্তব্যের বন্যা। তুমি যতই চেষ্টা করো নন্দিনীকে নিয়ে কথা বলার, কেউ পাত্তা দেবে না। তাহলে ভাবো, মানুষ কতটা ঘৃণা করে এই মেয়েটাকে।’

করোনা পরবর্তী সময়ে হঠাৎই নন্দিনী পেয়েছিলেন খ্যাতি। এক ফুড ভ্লগারের নজরে চলে আসেন ডালহৌসির অফিস পাড়ায় রাস্তার পাশে ফুটপাথ চালানো মেয়েটি। সেই ভ্লগার নাম দেয় স্মার্ট দিদি হিসেবে। ধীরে ধীরে দোকানে যেমন ক্রেতার সংখ্যা বাড়তে শুরু করে, তেমনই ভিড় জমাতে থাকেন ইউটিউবাররাও। আর খ্যাতি নিয়ে এল বিড়ম্বনাও।

একসময় দিনে ২০-৩০ জন ক্রেতা আসতো দোকানে। তারপর নন্দিনীকে দেখার টানে ১০০-১৫০ লোক আসতে থাকে রোজ। দুপুরের পর আর থাকে না খাবার। দূর থেকে মানুষ আসে এই দোকানে। বাংলাদেশ থেকেও লোক যেতে দেখা গেছে।

তবে নন্দিনীর প্রতিদিন ঝগড়ায় জড়ানো, কখনও বাবার সঙ্গে, কখনও দোকানের কর্মচারীর সঙ্গে, কখনও খেতে আসা অতিথি, তো কখনও পথচারীর সঙ্গে, জায়গা করে নিয়েছে ইউটিউবে। বর্তমানে নিউডাউনেও ২টি দোকান খুলেছেন তিনি। নাম রেখেছেন ‘নন্দিনীর হেঁশেল’।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট