1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
দাঁত ওঠার আগেই আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ধাপগুলো মেনে চলেন কী? - NEWSTVBANGLA
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

দাঁত ওঠার আগেই আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ধাপগুলো মেনে চলেন কী?

প্রতিনিধি

দাঁত ওঠার আগেই আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ধাপগুলো মেনে চলেন কী?

দাঁত ওঠার পর পরই সুন্দর রঙিন ব্রাশ কিনে সন্তানকে স্বাস্থ্যবিধি শেখানোর চেষ্টা করেন বাবা-মায়েরা। কিন্তু অনেকেই জানেন না, শিশুর মুখের স্বাস্থ্যবিধি শুরু হওয়া উচিৎ দাঁত ওঠার আগে থেকেই। আপনার সন্তানের দাঁত যেন দীর্ঘদিন সুস্থ থাকে, সেজন্য প্রচলিত সময়ের আগে থেকেই সন্তানের দাঁতের যত্ন নিতে শুরু করুন। দাঁত পরিষ্কার রাখা (ব্রাশ এবং ফ্লসিংয়ের মাধ্যমে), নিয়মিত দন্ত্যচিকিৎসকের কাছে যাওয়া এবং পর্যাপ্ত ফ্লোরাইড পাচ্ছে কি না, তা নজরে রাখাই দাঁত সুস্থ রাখার প্রকৃষ্ট উপায়।

দাঁত পরিষ্কার করা কেনো গুরুত্বপূর্ণ?

চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দাঁত পরিষ্কার করার (ব্রাশ এবং ফ্লসিং দিয়ে) মূল লক্ষ্য হলো, জমে থাকা প্লাক সরিয়ে ফেলা। প্লাক হল ব্যাক্টেরিয়া (জীবাণু) দিয়ে তৈরি একটি স্বচ্ছ আঠালো উপাদান। এই প্লাক থেকেই ক্যাভিটি হয়, মাড়ির রোগ হয়, গুরুতর হয়ে গেলে মাড়িতে ব্যথা, রক্তপাত, এমনকি দাঁতের ক্ষতি হতে পারে। এসব থেকে সুরক্ষার জন্য জানতে হবে, দাঁত পরিষ্কার করার উপায়গুলো।

দাঁত ওঠার আগে থেকেই সন্তানের দাঁত পরিষ্কার রাখার নিয়মগুলো-

১. শিশুর প্রথম দাঁত ওঠার আগে থেকেই মুখের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অভ্যাস শুরু করতে হবে। প্রতি বার খাওয়ানোর পর একটি পরিষ্কার ও হালকা ভেজা কাপড় দিয়ে মাড়ি পরিষ্কার করে দিতে হবে।
২. তিন বছরের কম বয়সি শিশুকে দিনে দু’বার ফ্লোরাইড টুথপেস্ট ব্যবহার করে নরম টুথব্রাশ দিয়ে ২ মিনিট ব্রাশ করতে সাহায্য করুন।
৩. তিন বা তার বেশি বয়সের শিশুকেও দিনে দু’বার ফ্লোরাইড টুথপেস্ট ব্যবহার করে টুথব্রাশ দিয়ে ২ মিনিট ব্রাশ করতে সাহায্য করুন। খেয়াল রাখবেন, সে যেন টুথপেস্টটি মুখ থেকে ফেলতে শেখে, গিলে না ফেলে। দিনে এক বার ফ্লস করতে সাহায্য করুন।
৪. দশ বছর বা তার বেশি বয়সের শিশুরা সাধারণত নিজেরাই ব্রাশ এবং ফ্লস করতে পারে। তাদের মনে রাখতে হবে, তারাও যেন দিনে দু’বার ২ মিনিট ধরে ব্রাশ করে এবং দিনে এক বার ফ্লস করে।

আপনার শিশুকে কখন নিয়ে যাবেন দন্ত্যচিকিৎসকের কাছে?

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আপনার সন্তানের প্রথম দাঁত ওঠার ৬ মাসের মধ্যে বা এক বছর বয়স হয়ে গেলেই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিৎ। অল্প বয়সে দাঁতের চিকিৎসককে দেখালে শিশু দাঁতের সমস্যা থেকে অনেকখানি মুক্ত থাকবে। বড় হয়ে যাওয়ার পরেও নিয়মিত দন্ত্যচিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সাধারণত ৩ মাস অন্তর অথবা বছরে এক বার। আপনার শিশুর জন্য কোনটি সঠিক, তা আপনার দন্ত্যচিকিৎসককে জিজ্ঞাসা করলেই জানতে পারবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট