রবিবার , ২৪শে আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ৯ই ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল || ১লা রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

কৃষ্ণার ইনজুরিতে প্রশ্নবিদ্ধ বাফুফের মেডিক্যাল ব্যবস্থা

প্রকাশিত হয়েছে- শনিবার, ১ জুন, ২০২৪

২০২২ সালে নারী সাফ চ্যাম্পিয়নের অন্যতম কারিগর কৃষ্ণা রাণী সরকার। সেই কৃষ্ণা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে ইনজুরিতে আছেন। অথচ বাফুফের মেডিক্যাল কমিটি এ নিয়ে মোটেও অবগত নয়। বিষয়টি বিস্ময়কর হলেও তিক্ত সত্য ও বাস্তব। 

বাফুফের মেডিক্যাল কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান আলী ইমরান। গত দুই দশক ধরেই তিনি বাফুফের সঙ্গে জড়িত। ফুটবলারদের ইনজুরি সংক্রান্ত বিষয়ও দেখভাল করেন তিনি। কৃষ্ণার এক বছরের বেশি সময় ইনজুরিতে থাকার কথা ফেডারেশন জানায়নি বলে উস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন থেকে বলছেন ইমরান, ‘কৃষ্ণাকে ফেডারেশন আমার কাছে পাঠায়নি। আমি ও আমার কমিটি এই ব্যাপারে অজ্ঞাত।’ রিহ্যাবিলিটেশন মেডিসিন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক এক সেমিনারে অংশ নিতে তিনি বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন।

ইমরানের অজ্ঞতা কৃষ্ণার ইনজুরি নিয়ে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কৃষ্ণা গত এক বছরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরিসহ অনেক ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েছেন। অনেক জায়গায় তিনি নিজেই গিয়েছেন, আবার কিছু জায়গায় সঙ্গী ছিলেন বাফুফের নারী ফিজিও লিপা। সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা ছাড়াই তার ছোটাছুটি। বাফুফে নারী উইং সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ফিজিও লিপার ওপর। ফিজিও আর ডাক্তারের মধ্যে বিস্তর ফারাক। চিকিৎসক রোগ নির্ণয় ও সমাধানের পথ বাতলে দেন। ফিজিও শুধু চিকিৎসকের নির্দেশনাই অনুসরণ করতে পারেন। বাফুফে কর্তারা এই পার্থক্য কতটুকু বোঝেন– সেটাও বড় প্রশ্ন।

বাফুফের মেডিক্যাল কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান আলী ইমরান। গত দুই দশক ধরেই তিনি বাফুফের সঙ্গে জড়িত। ফুটবলারদের ইনজুরি সংক্রান্ত বিষয়ও দেখভাল করেন তিনি। কৃষ্ণার এক বছরের বেশি সময় ইনজুরিতে থাকার কথা ফেডারেশন জানায়নি বলে উস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন থেকে বলছেন ইমরান, ‘কৃষ্ণাকে ফেডারেশন আমার কাছে পাঠায়নি। আমি ও আমার কমিটি এই ব্যাপারে অজ্ঞাত।’ রিহ্যাবিলিটেশন মেডিসিন সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক এক সেমিনারে অংশ নিতে তিনি বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছেন।

ইমরানের অজ্ঞতা কৃষ্ণার ইনজুরি নিয়ে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কৃষ্ণা গত এক বছরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরিসহ অনেক ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েছেন। অনেক জায়গায় তিনি নিজেই গিয়েছেন, আবার কিছু জায়গায় সঙ্গী ছিলেন বাফুফের নারী ফিজিও লিপা। সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা ছাড়াই তার ছোটাছুটি। বাফুফে নারী উইং সম্পূর্ণ নির্ভরশীল ফিজিও লিপার ওপর। ফিজিও আর ডাক্তারের মধ্যে বিস্তর ফারাক। চিকিৎসক রোগ নির্ণয় ও সমাধানের পথ বাতলে দেন। ফিজিও শুধু চিকিৎসকের নির্দেশনাই অনুসরণ করতে পারেন। বাফুফে কর্তারা এই পার্থক্য কতটুকু বোঝেন– সেটাও বড় প্রশ্ন।