1. numanashulianews@gmail.com : kazi sarmin islam : kazi sarmin islam
  2. islamkazisarmin@gmail.com : newstv : Md newstv
  3. admin@newstvbangla.com : newstvbangla : Md Didar
বাড়ছে করোনা ,ফের যাদের টিকা নেওয়ার পরামর্শ - NEWSTVBANGLA
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকায় রাতে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে জুলাই বিপ্লব নতুনভাবে দেশ গঠনের সুযোগ করে দিয়েছে খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না : চসিক মেয়র ‘হঠাৎ বিকট শব্দ, দৌড়ে গিয়ে দেখি বাড়ির ভেতরে আগুন আর কান্নাকাটি’ পরিবেশ দূষণমুক্ত চাইলে দূষণকারী শিল্পকারখানা বন্ধ করার আহ্বান না ফেরার দেশে নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন মাহিন সরকারের বিরুদ্ধে ৭.৫ কোটি টাকার ভুয়া গল্প, আসলেই কি ঘটেছে বেলকুচিতে রাতের মধ্যে যেসব এলাকায় ঝড় হতে পারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা হত্যা মামায় জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ললিপপ জনি কেরানীগঞ্জে এসি বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন হাসপাতালে

বাড়ছে করোনা ,ফের যাদের টিকা নেওয়ার পরামর্শ

প্রতিনিধি

দেশে নতুন করে বাড়ছে মহামারি করোনাভাইরাস। এমন পরিস্থিতিতে গর্ভবতী নারী, ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি এবং যেসব রোগী বিভিন্ন জটিল অসুস্থতায় ভুগছেন—তাদের অতিরিক্ত ডোজ টিকা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বুধবার (১১ জুন) দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো. আবু জাফর সাংবাদিকদের বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাতে এখন ১৭ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ ডোজ টিকা আছে। এই টিকাই আপাতত দেওয়া হবে।

ডা. মো. আবু জাফর বলেন, এখনো যারা টিকা নেননি তাদের মধ্যে ডিফারেন্ট কনট্যাক্ট পারসনের সঙ্গে কাজ করে, গর্ভবতী নারী এবং যারা ইমিউনো কম্প্রোমাইজড, তাদের টিকা নেতে হবে। যারা এরই মধ্যে টিকা নিয়েছেন, তাদের মধ্যে যারা ষাটোর্ধ্ব, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি আছে, কোমর্বিডিটি আছে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদেরও ছয় মাস পর আরেক ডোজ টিকা দেওয়া উচিত।

যাদের টিকা নেওয়া আছে তারা কেন্দ্রে গেলে টিকা নিতে পারবেন কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, কোভিডের টিকাদান এখনো চালু আছে। নির্ধারিত কেন্দ্রে গেলে টিকা দেওয়া যাবে।

সরকারের হাতে মজুদ টিকার কার্যকারিতা আছে কি না, এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক হালিমুর রশিদ ইউএস-সিডিসির গাইডলাইনের বরাত দিয়ে বলেন, সেখানে ২০২৪-২০২৫ সালের যে টিকা এসেছে, সেগুলো দেওয়ার পরামর্শ এসেছে। কারণ ওই টিকা ওমিক্রনের জন্য সুনির্দিষ্ট করা আছে। তবে বাংলাদেশে যে টিকা আছে সেগুলোও নিরাপত্তা দেবে।

তিনি বলেন, ডব্লিউএইচের গাইডলাইন অনুযায়ী কোনো দেশে যদি লেটেস্ট টিকা না থাকে আগের টিকা দিলেও রোগের সিভিয়ারিটি কমাবে।

তারা পরামর্শ দিয়েছে, আগের যে টিকা আছে সেগুলো দেওয়ার জন্য। টিকার জন্য নতুন করে যোগাযোগ এখনো শুরু হয়নি। আমরা শিগগিরই তা করব।

সব হাসপাতালে করোনাভাইরাসের পরীক্ষা করা যাচ্ছে কি না–এমন প্রশ্নে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, সাধারণ মানুষের এই পরীক্ষা করানোর কোনো প্রয়োজন নেই। যাদের লক্ষণ ও উপসর্গ নিয়ে আসেন তাদের পরীক্ষা করা যেতে পারে।

হাসপাতালে যদি আসে, আমরা যদি মনে করি তার পরীক্ষা করানো দরকার, তাহলে করা হবে। সব জায়গায় এই পরীক্ষা করার সুবিধা থাকবে। আমরা বিভিন্ন হাসপাতালে আরটিপিসিআর পৌঁছে দেব। আমাদের কাছে ডিস্ট্রিবিউশন লিস্ট আছে, কোন হাসপাতাল কত লাগবে। কীট সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলছে, ঈদের জন্য কিছুটা দেরি হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান সংবাদ সম্মেলনে বলেন, সংক্রমণ বাড়তে থাকায় দেশের জেলা পর্যায়ের সব সরকারি হাসপাতালে শয্যা প্রস্তুত করে রাখছেন তারা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2015
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: রায়তাহোস্ট